Posts

Showing posts from July, 2017

মধু - লেবু ফেসপ্যাক

মধু - লেবু ফেসপ্যাক     মধু - লেবু ফেসপ্যাক ত্বকের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা ও মসৃনতা আনার জন্য মধু এবং লেবু দ্বারা তৈরী ফেসপ্যাক ব্যাবহার করতে পারেন। উপাদানঃ মধু এবং লেবুর রস । প্রণালীঃ প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে পুরো মুখমন্ডল ভালো ভাবে পরিষ্কার করে নিন। এরপর সতেজ লেবুর রস এবং আধা চামচ ফ্রেশ মধু (আপনি ইচ্ছে করলে ভালো কোনো ব্রান্ডের অন্য মধুও ব্যবহার করতে পারেন) ভালোভাবে মিশিয়ে মিশ্রনটি মুখে লাগিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। ঠান্ডা পানি দিয়ে আলতো করে মুখটা ধুয়ে ফেলুন। এবার আপনি নিজেই লক্ষ্য করে দেখুন আপনার মুখমন্ডলের উজ্জ্বল দ্যুতিময়তা। লেবুর রস আপনার ত্বকের মৃত কোষ গুলোকে সরিয়ে ফেলতে সাহায্য করে, সেই সাথে আপনার ত্বকে প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি এর যোগান দেয়। মধু এবং লেবু আপনার ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখে এবং ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে। এই মিশ্রণটি আপনার মুখের মেছতা ও অবাঞ্ছিত দাগও দুর করতে সহায়তা করবে। তবে এ্যালার্জি জনিত সমস্যা থাকলে এই প্যাকটি ব্যাবহার না করাই ভালো।
প্রতিদিন একটা পাকা টমেটো খেলে   1. প্রতিদিন একটা পাকা টমেটো খেলে শরীরের রক্তকণিকা বাড়ে, ফলে ত্বক পরিষ্কার হয়। 2. ছোট এলাচ, খেজুর আর আঙ্গুর একসঙ্গে পিষে মধু মিশিয়ে খেলে হাঁপানির কষ্ট কমে। 3. কাঁচা হলুদ গরম করে গন্ধ শুকলে সর্দি- কাশিতে উপকার পাওয়া যায়। 4. ডায়াবেটিস কমাতে কাঁচা ঢেঁড়স পানিতে ভিজিয়ে এর আঠালো পানি সকালে খান।  

৬ টি খারাপ অভ্যাস যা ব্রেইনের জন্য ক্ষতিকরঃ

৬ টি খারাপ অভ্যাস যা ব্রেইনের জন্য ক্ষতিকরঃ     ১. সকালে নাশতা না করা। ২. অতিরিক্ত ডায়েট গ্রহণ। ৩. ধূমপানঃ ধূমপান নানা রোগের অন্যতম কারন। ধূমপানের ক্ষতিকর প্রভাব বলে শেষ করে যাবে না। তাই যারা ধূমপান করেন তাদের জন্য সতর্ক বার্তা ধূমপানে কেবল ফুসফুসে ক্যান্সার নয় বরং এতে করে ব্রেইন সংকুচিত হয়ে যায় ফল স্বরুপ আলঝেইমার নামক স্মৃতি বিলোপকারি রোগের উদ্ভব হয়। ৪. অতিরিক্ত মিষ্টি গ্রহণ। ৫. বায়ু দূষনঃ বায়ু দূষনের জন্য আমাদের ব্রেইনের কার্যক্ষমতা ধীরে ধীরে কমে যায় কারণ বায়ু দূষনের ফলে অক্সিজেন সমৃদ্ধ বাতাস আমাদের ব্রেইনে যেতে পারে না। ৬. নিদ্রাহীনতাঃ ঘুম আমাদের ব্রেইনের বিশ্রামের জন্য জরুরি। তাই পর্যাপ্ত ঘুম ব্রেইন কোষের স্বাভাবিক কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ.......।।  

মাথা ব্যথা দূর করার ১০টি কৌশলঃ

মাথা ব্যথা দূর করার ১০টি কৌশলঃ     অতিরিক্ত কাজের চাপ ও টেনশন, পুষ্টির অভাব এবং কম ঘুমের কারণে সাধারণত মাথাব্যথা হয়। মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে আমরা প্যারাসিটামল কিংবা ব্যথানাশক ওষুধ খেয়ে থাকি। এসব উপায় সাময়িক মুক্তি দেয়, কিন্তু কিছু অভ্যাস রপ্ত করে নিলে আপনি মাথাব্যথা থেকে একেবারে মুক্তি পেতে পারেন। ১) প্রতিদিন একই সময় ঘুমাতে যান। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান। ২) হালকা ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম করলে শরীরের রক্ত চলাচল ভাল হবে, ফলে মাথাব্যথা দূর হবে। ৩) চিন্তা মুক্ত থাকুন। ৪) প্রচুর পরিমাণে জল পান করুন। ৫) কফি কিংবা চা পান করতে পারেন। চা ও কফিতে বিদ্যমান ক্যাফেইন মাথা ব্যথার অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে। ৬) লবঙ্গ গুঁড়ো করে পাতলা পরিষ্কার কাপড়ে নিয়ে ঘ্রাণ নিন। এতে মাথাব্যথা কমে যাবে। ৭) হালকা গরম জলে হাত- পা ভিজিয়ে রাখুন। এতে শরীরের রক্ত সঞ্চালন ভাল হবে। ফলে মাথাব্যথা কমে যাবে। ৮) একটানা কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপে কাজ করবেন না। মাঝে মাঝে চোখকে বিশ্রাম দিন। ৯) পর্ণ অথবা এডাল্ট কোন কিছু থেকে বিরত থাকুন।। এটি আপনার মাথা ব্যথার অন্যতম কারন।। ১০) মাথা, কপাল ও ঘাড় ভ...

সহজ উপায়ে দূর করুন মুখের অবাঞ্চিত কালো দাগ

সহজ উপায়ে দূর করুন মুখের অবাঞ্চিত কালো দাগ     বয়স বাড়ার সাথে সাথে বিভিন্ন ধরনের কালো দাগ পড়ে আমাদের মুখে। ধূলোবালি, তেল এবং অতিরিক্ত মেদের কারণে আমাদের ত্বকের ছিদ্রপথ বন্ধ হয়ে যায়। আর এই কারণেই মুখে এসব অবাঞ্চিত কালো দাগ পড়ে যায়। এসব দাগ মুখের সৌন্দর্য অনেকটাই নষ্ট করে দেয়। এই দাগগুলো মুখের চিবুক, কপাল এবং নাকের অগ্রভাগ অংশে বেশি দেখা যায়। আসুন জেনে নিই খুব সহজ উপায়ে ঘরে বসেই এসব অবাঞ্চিত দাগ দূরীকরণে আমাদের ঠিক কি করা উচিৎ। ১. প্রথমত, আপনাকে এসব মরা চামড়া দূর করে ফেলতে হবে যেগু লোতে কালো দাগ পড়ে গেছে। এর জন্য ত্বকের ছিদ্রপথ উন্মুক্ত করে দিতে হবে। এর জন্য আপনাকে ব্যবহার্য ক্লিনজিং ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিস্কার করতে হবে যেন রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে। ২. এরপর একটি পাত্রে পানি গরম করে তা থেকে মুখে গরম ভাব নিন। এভাবে ১০ মিনিট ভাব নিলে কালো দাগগুলোর অংশ নরম হয়ে আসবে এবং এগুলো খুব দ্রুত সরিয়ে ফেলতে সহায়তা করবে। ৩. ৪ টেবিল চামচ বেকিং সোডা ১ কাপ পানিতে মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। এরপরে এই মিশ্রণটি মুখে মেখে ১০ মিনিট রাখুন। বেকিং সোডা সব ধরনের ময়লা এবং জীবাণু ধ্বংস করে ফেল...

চুল পড়া কমবে এই ছোট্ট ফর্মুলায়

চুল পড়া কমবে এই ছোট্ট ফর্মুলায়     আপনার চুল পড়া কমানোর জন্য আমরা আপনাকে প্রাকৃতিক উপায়ে একটি কন্ডিশনার তৈরির পদ্ধতি বলে দিতে পারি যা সপ্তাহে দুই দিন ব্যবহার করলে আপনার চুল পড়া কমে যাবে শতকরা ৭০ ভাগেরও বেশি। প্রয়োজনীয় উপকরণ: # দশটি জবা ফুল # একটা পাকা কলা # আধা কাপ নারকেল তেল # এক টেবিল চামচ অলিভ ওয়েল # এক টেবিল চামচ পেঁয়াজের রস # দুইটি ডিমের কুসুম # এক টেবিল চামচ লেবুর রস # এক টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার # এক টেবিল চামচ ঘৃতকুমারী পাতার নির্যাস # দুই ফোটা ল্যাভেন্ডার বা গোলাপের সুগন্ধ তৈরি পদ্ধতি ও ব্যবহার: সবগুলো উপকরণ এক সঙ্গে নিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। ভালো ভাবে মেশাবেন। প্রয়োজনে ব্লেন্ড করে নিতে পারেন। পেস্ট তৈরি হওয়ার পর চুল নিয়ে চুলের গোড়া থেকে ভালো ভাবে পেস্টটা মাখিয়ে নিন। পেস্ট চুলে যত্ন নিয়ে মেখে ২০ থেকে ৩০ মিনিট রেখে দিন। তারপর ভালো ভাবে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে ২ দিন করে এক মাস ব্যবহার করে দেখুন। দেখবেন আপনার চুলপড়া কমে যাবে শতকরা ৭০ ভাগেরও বেশি। পুষ্টিকর খাবার, শাকসবজি, ফলমূল খাওয়া, পরিমাণ মতো পানি পান আর নিয়মিত ঘুম ও হালকা ব্যায়ামের কথা ভ...

শুষ্ক, মিশ্র ও তৈলাক্ত ত্বকের জন্য গাঁদা ফুলের ৩টি ফেসমাস্ক

শুষ্ক, মিশ্র ও তৈলাক্ত ত্বকের জন্য গাঁদা ফুলের ৩টি ফেসমাস্ক     গাঁদা ফুল চেনেন না এমন কেউ কি আছেন? এক কথায় সবাই উত্তর দেবে না। চকচকে উজ্জ্বল কমলা, হলুদ ও খয়েরি রঙের এই ফুলের প্রেমে পড়েননি এমনটা হতেই পারেনা। আজ আমি এই অতিপরিচিত গাঁদা ফুলের প্রতি আপনার প্রেম আরও খানিকটা বাড়িয়ে দিতে জানাবো আমাদের ৩ ধরনের ত্বকের যত্নে গাঁদা ফুলের অসাধারণ ৩ টি ফেসমাস্ক সম্পর্কে। আপনি যদি উইকিপিডিয়া গিয়ে গাঁদা ফুল সম্পর্কে একটু জানতে চেষ্টা করেন তাহলে দেখবেন যে এই ফুল অত্যন্ত ওষধি গুণ সম্পন্ন এক টি উপাদান যাতে কিনা অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান ঠেসে ঠেসে ভরা। যা ত্বকের সাধারণ কাটা ছেড়া জনিত ইনফেকশন, ব্রণ, ফুসকুড়ি ও অন্যান্য যেকোন ত্বকের ব্যাক্টেরিয়া সংক্রান্ত সমস্যা দূর করে। ড্রাই স্কিনের জন্য গাঁদা ফুলের ফেসমাস্ক রেসিপিঃ উপাদানঃ -১০ থেকে ১৫ টি গাঁদা ফুলের পাঁপড়ি -৪ থেকে ৫ ফোঁটা মধু -১ টেবিল চামচ মিল্ক ক্রিম -আধা টেবিল চামচ বেসন রেসিপিঃ প্রথমে গাঁদা ফুলের পাঁপড়িগুলো ভালোভাবে থেঁতো করে নিন। এবার এই ফুলের পাপড়ি থেঁতোর মধ্যে মধু, মিল্ক ক্রিম আর বেসন মিশিয়ে দিন। আ...

অতিরিক্ত ঘেমে গায়ে ঘামের গন্ধ?

অতিরিক্ত ঘেমে গায়ে ঘামের গন্ধ?     গরমে গায়ে উঠেছে ঘামাচি বা র‍্যাশ?   কিংবা অতিরিক্ত ঘেমে গায়ে ঘামের গন্ধ? এগুলো খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার গরমে। কিন্তু এই কারণে অনেক বিরক্তিকর সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তবে এই সমস্যাগুলোর খুব সহজ সমাধান রয়েছে। ফেলনা লেবুর খোসা দিয়েই সমস্যার সমাধান করে ফেলতে পারেন আনায়াসে। কীভাবে জানতে চান? লেবু খাওয়ার পর আমরা লেবুর খোসা ফেলেই দিয়ে থাকি। কিন্তু এরপর থেকে এই কাজটি একেবারেই করবেন না। লেবুর খোসা বরং পানিতে ফুটিয়ে নিন ভালো করে। এরপর এই পানি ঠাণ্ডা হলে ব্যবহার করুন গোসলের কাজে। দেখবেন দেহের ত্বকের ঘামাচি, র‍্যাশের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন সহজেই এবং সেই সাথে গায়ের ঘামের দুর্গন্ধও কমে যাবে। - **নিয়মিত গোসল করুন, সতেজ ও সুস্থ থাকুন

রোদে পোড়া ত্বকের যত্ন এবং উজ্জ্বলতা বাড়াতে বাড়তি যত্নঃ

রোদে পোড়া ত্বকের যত্ন এবং উজ্জ্বলতা বাড়াতে বাড়তি যত্নঃ     একটি পাকা কলার সাথে মধু, লেবুর রস ও দুধের সর মিশিয়ে মুখে, হাতে ও পায়ে লাগালে ত্বকের রুক্ষতা দূর হয়। তৈলাক্ত ত্বক হলে দুধের সরের পরিবর্তে ডিমের সাদা অংশ লাগাবেন। কাঁচা হলুদ, শশার রস, টমেটোর রস ও লেবুর সঙ্গে শুষ্ক ত্বক হলে দুধের সর মিশিয়ে লাগাতে হবে। ময়দা, দই ও কয়েক ফোঁটা লেবুর রসের মিশ্রণে তৈরি মাস্ক ‘সান ট্যান’ দূর করতে দারুণ উপকারী। রোদে পোড়াভাব দূর করে ত্বক উজ্জ্বল করতে লেবুর রস দারুণ কার্যকরী। (সংগৃহিত) তৈলাক্ত ত্বকে এই ঋতুতে কিছুটা কালচে ভাব চলে আসতে পারে। তাহলে মুলতানি মাটি মধু, আর গোলাপজল মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। ব্রণ বা দাগের জন্য শশা, গোলাপজল ও কাঁচা হলুদের পেস্ট লাগাতে পারেন। মিশ্র ত্বকের জন্য ডিমের সাদা অংশ, মধু, লেবুর রস, দুধের সর লাগালে উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে। এই গরমে সতেজ, সুস্থ ও সুন্দর থাকার জন্য সকালে বের হওয়ার সময় ব্যাগে একটি পানির বোতল, এক প্যাকেট স্যালাইন, সানস্ক্রিন ক্রিম, হাতপাখা, ওয়েট টিস্যু, ব্লটিং পেপার, ছাতা, সানগ্লাস সঙ্গে রাখা উচিত।

শরীর উজ্জ্বল করার ঘরোয়া টিপস

শরীর উজ্জ্বল করার ঘরোয়া টিপস     **হাত, পা ও পুরো শরীর- • বেসন,হলুদের গুঁড়া দুধের সাথে মিশিয়ে হাতে,পায়ে ও গায়ে মাখুন। ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। গোসলের আগে এই প্যাকটি লাগানোর চেষ্টা করুন। • চন্দন ১ চা চামচ, মুলতানি মাটি ১ চা চামচ,মধু ১ চা চামচ হলুদ বাটা ১চা চামচ, ১ চামচ গুঁড়ো দুধ মিশিয়ে সপ্তাহে ৩ দিন করে লাগান। • ১ চা চামচ লেবুর রস, ১ চা চামচ শসার রস, ১ চিমটি হলুদ গুঁড়া মিশিয়ে প্যাকটি হাতে পায়ে লাগান। পুরো শরীরে দিতে চাইলে পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে। • বাদাম তেল ১ টেবিল চামচ,অ্যালোভেরা জেল ১ চা চামচ মিশিয়ে হাত পায়ে দিবেন। হাত, পা ফর্সা হবে। • গোসলের পর সারা শরীরে ভেসলিন বা ভারি ক্রিম লাগাবেন। গোসলের সময় স্ক্রাব দিয়ে পুরো শরীর ঘষবেন। নিভিয়া,ভেসলিন এর বডি হোয়াইটিনিং ব্যবহারে কার্যকারী ফলাফল পেতে পারেন । • ১ কাপ ঠাণ্ডা চায়ের লিকারের সাথে ২ টেবিল চামচ ময়দা ও আধা চা চামচ মধু মিশিয়ে হাতে,পায়ে লাগিয়ে রাখুন।২০ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধোয়ার সময় একটু সার্কুলার মুভমেন্টে ঘষবেন। • শশার রস, গোলাপজল ও গ্লিসারিন মিশিয়ে হাতে পায়ে মাখবেন।কালচে দাগ কমানোর এটি একটি অন্যতম সহজ উ...

ত্বকের রুক্ষতা দূর

ত্বকের রুক্ষতা দূর     একটি কলা কেটে তার সঙ্গে মধু, লেবুর রস ও দুধ মিশিয়ে মুখে, হাতে ও পায়ে লাগালে ত্বকের রুক্ষতা দূর হয়। কাঁচা হলুদ, শসার রস, টমেটোর রস ও লেবুর সঙ্গে শুষ্ক ত্বক হলে দুধের সর মিশিয়ে লাগাতে হবে। তৈলাক্ত ত্বক হলে দুধের সরের পরিবর্তে ডিমের সাদা অংশ লাগাবেন। এ ছাড়া ঠান্ডা তরমুজের রস লাগালে ত্বকে সতেজতা ফিরে আসবে। গরম আবহাওয়ায় হঠাৎ অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। এ প্রসঙ্গে কথা হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চর্ম ও যৌনরোগ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এ টি এম আসাদুজ্জামানের সঙ্গে। জেনে নিন তাঁর পরামর্শ। গরমের দিনে খুবই প্রয়োজন সানস্ক্রিন। যাঁদের ত্বক সংবেদনশীল, অনেক সময় তাঁদের ত্বকে র্যাশ, ফুলে যাওয়া, চুলকানি, ঘামাচি হতে পারে। আবার ধুলাবালু লোমকূপে ময়লা জমে মুখে ব্রণ হয় এবং রোদে পোড়া ছোপ ছোপ দাগ পড়ে। এসব থেকে বাঁচতে বাইরে বের হওয়ার আগে সানস্ক্রিন লাগিয়ে বের হওয়া উচিত। রোদে গেলে প্রচুর ঘাম হয়। শরীরের প্রচুর লবণ-পানি বের হওয়ার কারণে পানিশূন্যতা হতে পারে। অতিরিক্ত গরমের খরতাপে হিট স্ট্রোক হতে পারে। তাই ব্যাগে এক প্যাকেট স্যাল...

লেবুর রয়েছে নানারকম গুণ

লেবুর রয়েছে নানারকম গুণ     গরম পড়তে শুরু করার পর লেবুর কদর যেন একলাফে অনেকখানি বেড়ে যায়। রাস্তার পাশে ভ্রাম্যমাণ ভ্যানে দেদারসে বিক্রি হতে দেখা যায় লেবুর শরবত। আর ভাতের প্লেটে একটুকরো লেবু না হলে যেন চলেই না। বাজারে এসময় লেবুর দামটা যদিও একটু বেশি তবু সাধ্যের মধ্যে প্রায় সবাই লেবুটা রোজকার বাজারের তালিকায় রাখতে ভোলেন না। লেবুর রয়েছে নানারকম গুণ। তাহলে চলুন লেবু আমাদের কতোরকমভাবে উপকার করে থাকে তা জেনে নেয়া যাক। - সকালে খালি পেটে ১ গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ল েবুর রস ও মধু মিশিয়ে খেলে হজম ক্ষমতা বাড়বে, মেদও কমবে। বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। তবে কারো যদি খালি পেটে লেবু পানি খেলে পেটে ব্যথা হয়, তাহলে সেক্ষেত্রে নাস্তার পর লেবু পানি খেয়ে নিন। - যেসব মাছ একটু বেশিই পিচ্ছিল, সেই মাছ ধোওয়ার সময় লেবুর রস ব্যবহার করুন। পিচ্ছিল ভাব থাকবে না। - রান্নার আগে মাংস লেবুর রস দিয়ে মাখিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা, দেখুন মাংস সেদ্ধ হতে সমস্যা হচ্ছে না। - বোয়াল, পাঙ্গাস বা খাসির মাংস রান্নার সময় গন্ধ লাগলে রান্নার শেষ দিকে সামান্য একটু লেবুর রস দিয়ে চুলা নিভিয়ে দিন। - যেসব...

হাত-পায়ের কালো দাগ দূর করতে

হাত-পায়ের কালো দাগ দূর করতে   হাত-পায়ের কালো দাগ দূর করতে সপ্তাহে একদিন স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারেন। এ জন্য প্রয়োজন হবে এক টেবিল-চামচ করে চালের গুঁড়া, ময়দা, দুধ, শসার রস ও লেবুর রস। এর সঙ্গে মেশাতে হবে এক টেবিল চামচ নারকেল অথবা তিলের তেল। আবার অলিভ অয়েলও মেশানো যেতে পারে। এর সঙ্গে আরও লাগবে আধা চা চামচ মধু। প্যাকটি ক্রিমের মতো করে মিশিয়ে প্রতিটি দাগে ঘষতে হবে। হালকা ঘষে পানিতে ধুয়ে ময়েশ্চারাইজিং লোশন বা ক্রিম লাগাতে হবে। আরও সহজ পদ্ধতিতেও দাগ দূর করতে চাইলে এক চা-চামচ লেবুর রসে   এক চা-চামচ মধু মিশিয়ে দাগে ঘষতে পারেন। তবে সরাসরি কখনও লেবুর রস দাগে মাখাবেন না। লেবুর রস ত্বকে সহ্য না হলে অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী ব্যবহার করতে পারেন। দুই টেবিল-চামচ ঘৃতকুমারীর শাঁসে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে দাগে মাখালেও দাগ ধীরে ধীরে কমে আসবে। লাইক দিলে আমরা অনুপ্রানিত হই। আপনি নিজেও যদি লাইক না দেন তাহলে কয়েকদিন পর পরবর্তী পোস্টগুলো আর দেখতে পাবেন না।তাই লাইক আর শেয়ার দিন। একটিভ থাকুন। নিজে যেটা জানলেন বন্ধুদের কেও জানতে দিন।  

ঘাড় ও গলার দাগ দূর করতে

ঘাড় ও গলার দাগ দূর করতে   দীর্ঘদিনের অযত্ন আর অবহেলায় যাঁদের ঘাড় ও পিঠে কালো দাগ পড়েছে তাঁদের জন্য সপ্তাহে এক দিন ঘরোয়া উপায়ে রূপচর্চার পরামর্শ দিলেন শারমীন কচি। শুষ্ক ত্বকের জন্য ৩ টেবিল চামচ চালের গুঁড়ার সঙ্গে ২ টেবিল চামচ টকদই, ১ টেবিল চামচ মুলতানি মাটি, কমলালেবুর খোসা এবং অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণ ত্বকে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার হাত দুটো ভিজিয়ে নিয়ে ১০ মিনিট ভালো করে ম্যাসাজ করে নিন। তৈলাক্ত ত্বকের দাগ দূর করতে দুধের মধ্যে ভিজিয়ে রাখা মসুর ডাল ভালো করে বেটে নিন। এবার এর সঙ্গে কাঁচা হলুদ আর টমেটোর রস মিশিয়ে দাগের ওপর হাত দিয়ে ম্যাসাজ করে নিন

রূপচর্চায় চালের গুঁড়ার জাদু

রূপচর্চায় চালের গুঁড়ার জাদু   সময়মতো ত্বকের যত্ন নিলে অনেক সমস্যা থেকে পরিত্রান পাওয়া সম্ভব। এ জন্য যে দামী প্রসাধনী কিনতে হবে তা কিন্তু নয়। আপনার হাতের কাছের জিনিস দিয়েই নিতে পারবেন ত্বকের যত্ন। আমাদের শরীরের চামড়ায় প্রতিনিয়ত মৃতকোষ গুলা উঠে গিয়ে সেখানে নতুন কোষ জন্মায়। মৃতকোষ শরীরের উপরিভাগে ময়লার আস্তরণ তৈরি করে এবং এতে ত্বকের মসৃণটা কমে গিয়ে ত্বক হয়ে যায় খসখসে। তাই মৃতকোষ পরিষ্কার করার জন্য স্ক্রাব হল সবচেয়ে ভাল পদ্ধতি। চালের গুড়া ভাল স্ক্রাব এর কাজ করে। ব্যবহার পদ্ধতি- – চালের গুড়া ( ২ টেবিল চামচ) + দুধ (২ চা চামচ ), লেবুর রস(২ চা চামচ ) পরিমান মতো পানি মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। মিশ্রণ টা পুরো মুখে আলতো করে লাগান। ১০ মিনিট পর হাল্কা করে ঘষে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। – সপ্তাহে ১/২ দিন এটা ব্যবহার করতে পারেন। এটা শুধু মুখে না আপনি চাইলে সারা শরীরে ব্যবহার করতে পারেন। – যাদের মুখ খুব বেশি তৈলাক্ত তারা দুধ এর বদলে শসার রস মিশাতে পারেন। – শুষ্ক ত্বকের অধিকারীরা অনায়াসে দুধ ব্যবহার করতে পারেন , চাইলে কমলার রস,(২ চা চামচ) যোগ করতে পারেন। কমলার রস ত্বক...
৫ মিনিটে কিইবা হতে পারে?   ৫ মিনিট সময়টাকে আমরা খুব বেশি গ্রাহ্য করি না। ভাবি, ৫ মিনিটে কিইবা হতে পারে? অথচ ঘুমানোর আগে মাত্র ৫ মিনিট ব্যয়েই আপনি থাকতে পারবেন সুস্থ ও সুন্দর। কীভাবে? জেনে নিন কয়েকটি সহজ উপায়- চুল আঁচড়ান : ঘুমানোর আগে নিয়মিত ২-৫ মিনিট চুল আঁচড়ান। এতে আপনার মাথার ত্বকে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পাবে এবং মাথার ত্বক থাকবে সুস্থ। কমে যাবে চুল পড়া। নিয়মিত চুল আঁচড়ালে খুসকিসহ চর্মরোগ হবার সম্ভাবনা কমে যায়। আর প্রতিদিনের এই সামান্য যত্নে আপনার চুল হয়ে উঠবে ঝলমলে ও সুন্দর। গ্রিন টি পান করুন : ঘুমানোর আগে অল্প কিছু সময় ব্যয় করে গ্রিন টি তৈরি করে পান করুন। এতে আপনার শরীরের মেটাবলিজম ঠিক থাকবে ঘুমের সময়েও। গ্রিন টি-তে ক্যাফেইনের পরিমাণ রয়েছে খুবই কম, তাই এতে ঘুমের মোটেও সমস্যা হয় না। আর এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা আপনাকে রাখবে তারুণ্যদীপ্ত। গোসল করুন : সারাদিনে ক্লান্তি নিমিষেই দূর হয়ে যাবে মাত্র ৫ মিনিটের ছোট্ট একটা গোসলে! ঘুমানোর আগে কুসুম গরম পানিতে সেরে নিন গোসল। এতে শরীরের ময়লা ও জীবাণু দূর হয়ে যাবে, সহজে অসুখ-বিসুখ হবে না। আর ত্বক থাকবে টান ...

স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ২টি সহজ উপায়

স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ২টি সহজ উপায় নিজেকে সবসময় সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখাটা যেন জীবনেরই একটা অংশ। আপনি নারী, বা পুরুষ হোন, একটি সুন্দর মুখের কদর কিন্তু সর্বত্রই। আসুন জেনে নিই ত্বক স্থায়ীভাবে ফর্সা করার দুটি ঘরোয়া উপায়- ভেতর থেকে রঙ করুন উজ্জ্বল- রূপচর্চায় দুধ ও কাঁচা হলুদের ব্যবহার যুগ যুগ ধরে হয়ে আসছে। প্রতিদিন এক গ্লাস উষ্ণ গরম দুধে আধা চা চামচ কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে পান করুন। এভাবে পান করতে না পারলে এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে নিন। নিয়মিত হলুদ মেশানো দুধ পান করলে আপনার রং হয়ে উঠবে ভেতর থেকে ফর্সা। দুধে কাঁচা হলুদ বাটা না মিশিয়ে করতে পারেন আরেকটি কাজ। দেড় ইঞ্চি সাইজের এক টুকরো হলুদ নিন। তারপর টুকরো করে কেটে এক গ্লাস দুধে দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিন। দুধে গাঢ় হলুদ রঙ ধরলে পান করুন। এভাবে প্রতিদিন একবার পান করবেন। রূপচর্চায় হলুদ- শুধু দুধের সাথে নয়, বাহ্যিক রূপচর্চাতেও হলুদ আপনার রঙ পরিষ্কার করতে সহায়তা করবে। বিশেষ করে কালচে ছোপ দূর করতে এই পদ্ধতি খুব কার্যকর। উপকরণ- দুধ তিন টেবিল চামচ, লেবুর রস এক টেবিল চামচ, এবং কাঁচা হলুদ বাটা এক চা চামচ যেভাবে ব্যবহার করবেন? দুধ, লেবুর রস ও হলুদ গুঁড়ো এক...